শিরোনাম:
পাইকগাছা, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

SW News24
রবিবার ● ২ অক্টোবর ২০২২
প্রথম পাতা » আঞ্চলিক » পর্যাপ্ত গাড়ী পার্কিং এর ব্যাবস্থা না থাকায় কেশবপুর সোনালী ব্যাংকের গ্রাহকদের ভোগান্তি
প্রথম পাতা » আঞ্চলিক » পর্যাপ্ত গাড়ী পার্কিং এর ব্যাবস্থা না থাকায় কেশবপুর সোনালী ব্যাংকের গ্রাহকদের ভোগান্তি
২৯২ বার পঠিত
রবিবার ● ২ অক্টোবর ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পর্যাপ্ত গাড়ী পার্কিং এর ব্যাবস্থা না থাকায় কেশবপুর সোনালী ব্যাংকের গ্রাহকদের ভোগান্তি

এম আব্দুল করিম, কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি: ---গাড়ী পার্কিং ব্যবস্থা না থাকায় ভোগান্তিতে কেশবপুর সোনালী ব্যাংকের গ্রহকরা। সেবা নিতে এসে সাইকেল-মোটর সাইকেল রাখতে বিড়ম্বনার শিকার হওয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন তারা। রাষ্ট্রীয় মালীকানাধীন এ ব্যাংকের সেবার মান অক্ষুন্ন রেখে গ্রাহক অনুসারে পর্যাপ্ত পার্কিং ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন সেবা নিতে প্রত্যাশীরা ।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে যশোরের কেশবপুর শহরের ত্রিমোহিনী মোড়ে মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় সোনালী ব্যাংকের শাখা স্থাপন করে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন কর্মকর্তারা। জানাগেছে, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পেনশন ও অবসরভাতা প্রদান, সরকারী ও বেসরকারী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতনভাতা প্রদান, ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান, সামাজিক নিরাপত্তাজনিত বিভিন্ন ভাতা প্রদান, সরকারি সঞ্চয়পত্র ক্রয়-বিক্রয়, সরকারি খাদ্যশস্য ক্রয় বিল পরিশোধ, বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের বিল গ্রহণ, সরকারি রাজস্ব আদায় কার্যক্রম, হজ্জ্ব ও জাকাত ফান্ডের অর্থ গ্রহণসহ সামাজিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে আপামর জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করে আসছে। এসব সেবা নিতে প্রতিদিন হাজারো মানুষ কেশবপুর সোনালী ব্যাংকে আসেন। পর্যাপ্ত পার্কিং ব্যবস্থা না থাকায় তাদেরকে বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। গত ১ বছরে একাধিক গ্রাহকের সাইকেল-মোটর সাইকেল চুরি হয়েছে।

সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক আবুল কালাম আজাদ বলেন, প্রায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে টাকা পাঠাতে সোনালী ব্যাকে যেতে হয়। কিন্তু সেখানে পর্যাপ্ত পার্কিং না থাকা মোটর সাইকেল রাখা নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। গ্রাহকের সুবিধার্তে পর্যাপ্ত পার্কিং ব্যবস্থা রাখার দাবি করেন তিনি।

মাছ ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম বলেন, ওই ব্যাংকে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করি। ব্যাংকের নীচে মোটর সাইকেল রাখার ভালো জায়গা নেই । ছোট একটু জায়গা থাকলেও সেখানে ৫/৬ টি বাইক রাখা গেলেও সেখানে কোন নিরাপত্তা নেই। যে কারনে অন্য দোকানের সামনে মোটর সাইকেল রেখে উপরে ব্যাংকে কাজ সারতে হয়। তিনি ব্যাংকের শাখা পর্যাপ্ত পার্কিং ব্যবস্তা রয়েছে এমন স্থানে নিয়ে যাবার দাবি করেন।

এব্যাপারে সোনালী ব্যাংক কেশবপুর শাখার ম্যানেজার ফারুকুজ্জামান  বলেন, গলির মধ্যে গ্রাহকের সাইকেল ও মটর সাইকেল রাখার ব্যবস্থা পর্যাপ্ত না হলেও রয়েছে। শিক্ষকদের বেতন ভাতা প্রদানের সময় কিছুটা সমস্যা হয়।





আর্কাইভ