শিরোনাম:
পাইকগাছা, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১

SW News24
মঙ্গলবার ● ৩০ আগস্ট ২০১৬
প্রথম পাতা » কৃষি » হেক্টরপ্রতি উৎপাদন প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কেজি মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ উপ-পরিচালকের পাইকগাছাস্থ ফসিয়ার রহমানের সাফওয়ান চিংড়ি প্রকল্প পরিদর্শন
প্রথম পাতা » কৃষি » হেক্টরপ্রতি উৎপাদন প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কেজি মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ উপ-পরিচালকের পাইকগাছাস্থ ফসিয়ার রহমানের সাফওয়ান চিংড়ি প্রকল্প পরিদর্শন
৪৫৫ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ৩০ আগস্ট ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

হেক্টরপ্রতি উৎপাদন প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কেজি মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ উপ-পরিচালকের পাইকগাছাস্থ ফসিয়ার রহমানের সাফওয়ান চিংড়ি প্রকল্প পরিদর্শন

---

এস ডব্লিউ নিউজ

          পাইকগাছায় মরহুম আলহাজ্ব ফসিয়ার রহমানের সাফওয়ান এ্যাকোয়া কালচার (চিংড়ি) প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন মৎস্য পরিদর্শন মান নিয়ন্ত্রণ খুলনা এর উপ-পরিচালক প্রফুল্ল কুমার সরকার তিনি মঙ্গলবার সকালে হাঁড়িয়া মৌজাস্থ প্রকল্প পরিদর্শনকালে হেক্টরপ্রতি প্রায় সাড়ে হাজার কেজি উৎপাদন দেখে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাডঃ .. বাবর আলী, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম বদরুল আনাম, ফসিয়ার রহমানের ছেলে মাসফিয়ার রহমান সবুজ ইসতিয়ার রহমান শুভ, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা এএসএম রাসেল, সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা এস,এম, শহিদুল্লাহ, টেকনিক্যাল অফিসার (সিপি) আহসান হাবীব, সাংবাদিক আব্দুল আজিজ, চিংড়ি বিপণন সমিতির সভাপতি শেখ জালাল উদ্দীন, জি,এম, রশীদুজ্জামান, ডাঃ জয়দেব, সমর দাশ বিশ্বজিত সরকার উল্লেখ্য, একাধিক জাতীয় স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত চিংড়ি চাষী আলহাজ্ব ফসিয়ার রহমান জীবিত অবস্থায় গত বছর হাড়িয়া মৌজায় একর আয়তনের ১৬টি পুকুরে আধানিবিড় পদ্ধতির চিংড়ি চাষ শুরু করেন প্রথম বছরেই সফলতা পেয়ে চলতি বছর উক্ত প্রকল্পে ৮০টি পুকুরে উন্নত পদ্ধতির চিংড়ি চাষ করে ব্যাপক সফলতা পান প্রতি স্কয়ার মিটারে ৯টি হারে পোনা মজুদ করে ১৪০-১৫০ দিন পর চাষকৃত চিংড়ি আহরণ শেষে হেক্টরপ্রতি প্রায় সাড়ে হাজার কেজি চিংড়ি উৎপাদন করেন প্রতিটি চিংড়ির দৈহিক গড় ওজন প্রায় ৬০-৮০ গ্রাম প্রতি কেজি চিংড়ির উৎপাদন খরচ হয় ৪০০-৪৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১০০০-১৫০০ টাকা দরে প্রকল্প পরিদর্শনকালে উপ-পরিচালক প্রফুল্ল কুমার সরদার জানান, সনাতন পদ্ধতির চিংড়ি চাষ এখন সুবিধাজনক অবস্থায় নেই ক্ষেত্রে আধা নিবিড় পদ্ধতির চিংড়ি চাষ অত্যন্ত লাভজনক তবে ধরণের চাষের ক্ষেত্রে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ামুক্ত পোনা মজুদ, উন্নতমানের খাবার প্রয়োগ এবং চিংড়ি চাষের পুকুর অন্যান্য উপকরণসহ গোটা এলাকা সবসময় জীবানুমুক্ত রাখতে হবে তিনি ফসিয়ার রহমানের মত এলাকার সক্ষম চিংড়ি চাষীদের উন্নত পদ্ধতি অনুসরণ করার জন্য আহবান জানান





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)