শিরোনাম:
পাইকগাছা, সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ন ১৪৩১

SW News24
শনিবার ● ২০ এপ্রিল ২০২৪
প্রথম পাতা » স্বাস্থ্যকথা » মাগুরায় তীব্র গরমে হাসপাতালে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা
প্রথম পাতা » স্বাস্থ্যকথা » মাগুরায় তীব্র গরমে হাসপাতালে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা
১৮৬ বার পঠিত
শনিবার ● ২০ এপ্রিল ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মাগুরায় তীব্র গরমে হাসপাতালে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা

---

মাগুরা প্রতিনিধি : প্রতি দিনই বাড়ছে তাপদাহ । এ তাপদাহের ফলে পুড়ছে মাঠ-প্রকৃতিসহ প্রাণীকুল । কোথাও কোন স্বতি নেই গরমে । তাপদাহ বেশি বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা । সরজমিন মাগুরা সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে ,শিশু  ওর্য়াডে  রোগীর সংখ্যা বেড়েছে । অনেকে সিট না পেয়ে অবস্থান নিয়েছেন মেঝেতে । শ্বাসকষ্টজনিত কারণে পাশাপাশি বেড়েছে বয়স্ক বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যা । শিশু ওয়াড়ে ঠিকমতো বিদ্যুৎ না থাকায় হাতপাখা দিয়ে চলছে বাতাসের কাজ ।

শনিবার সকাল থেকে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে  শিশু ও অন্যান্য ওয়াড গুলোতে  অতিরিক্ত গরমে আক্রান্ত রোগীদের ভিড় বাড়ছে ।গত এক সপ্তাহের  মধ্যে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া  রোগীর সংখ্যা বেশি মাত্রায় বাড়তে শুরু করছে  মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে ।এরইমধ্যে রোগীর চাপ সামলাতে হাসপাতালের ওর্য়াডে ডায়রিয়ার রোগীর জন্য শয্যার ব্যবস্থা করতে রীতমিতো হিমসিম খাচ্ছে  র্কতৃপক্ষ ।ফলে অনেকে  বাধ্য হয়ে ওর্য়াড এর বাইরে মানুষের  চলাচলরত রাস্তার মেঝেতে থাকছের  রোগীরা।

হাসপাতাল র্কতৃপক্ষের তথ্য মতে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে র্বতমানে র্ভতি আছে ৪৩৪ জন। গত ২৪ ঘন্টায় ৪১ জনই শিশু  র্ভতি রয়েছে । যাদের  অধকিাংশই গরম জনতি কারণে ডায়রিয়া , শ্বাসকষ্ট ও জ্বরে

শহররে খাঁ পাড়া থেকে আসা অনন্যা রহমান কন্যা সন্তান নিয়ে হাসপাতালের শিশু  ওয়াডে র্ভতি করছেনে। তিনি জানান,গত পাঁচ দিন  ধরে তার দুই মাসের শিশু পাতলা পায়খানা ও জ্বর।পরে হাসপাতালে এসে জানতে পারে শিশুটির  নিউমোনিয়া হয়েছে ।

পৌরসভার  কাদিরাবাদ গ্রামের আবু মিয়া তার নাতনি ত দিন ধরে পাতলা পায়খানা ও বমি এবং জ্বর রয়েছে । কিন্তু শয্যা না থাকায় হাসপাতালের  বারান্দার মেঝেতে  চকিৎিসা নিচ্ছে । তিনি জানান, বিদ্যুৎ না থাকায় বাতাসের  জন্য ওর্য়াডের কোন একটা জানালা খুলতে না পারায় প্রচন্ড গরমে শিশুসহ আমরা ছটফট করছ। হাতপাখা চালিয়ে গরম নিবারণ করা যাচ্চে না।যদি এই জানালাগুলো খোলা যতো তাহলে কছিুটা স্বস্তি হত।

হাসপাতালরে শশিু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ সাজিয়া আক্তার বলেন, ডায়রিয়া পানিবাহিত রোগ। দূষতি পানি পান করার মাধ্যমে এ রোগ হয়। সাধারণত দিনে  ৩ বা এর চেয়ে  বেশিবার পাতলা পায়খানা হতে শুরু করলে তার ডায়রয়িা হয়েছে  বলে ধরে নেওয়া যায়। গরম এলেই ডায়রিয়ার সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ কর। বিশেষ করে শিশু-কিকশোররা এই রোগে বেশি ভুক্তভোগী হয়।

এ বিষয়ে  ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালের  তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মো. মোহসিন উদ্দিন  জানান, অতি গরমে হাসপাতালে দিন দিন শিশুসহ অন্যান্য রোগী বাড়ছে ।এক্ষেত্রে পানি ও তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার পরার্মশ দেন এই চকিৎিসক। হাসপাতালে গরমে শিশু রোগীর সংখ্যা বেশি বেড়ে যাওয়ায় আমরা খুবই চিন্তিত । এ বিষয়ে শিশু রোগীর প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে ।





স্বাস্থ্যকথা এর আরও খবর

নড়াইলের খড়রিয়ায় সহস্রাধিক রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা নড়াইলের খড়রিয়ায় সহস্রাধিক রোগীকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা
ঋতু পরিবর্তনে বাড়ছে সর্দি-জ্বর-কাশি ঋতু পরিবর্তনে বাড়ছে সর্দি-জ্বর-কাশি
পাইকগাছার নতুন বাজারে ফ্রি চক্ষু মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত পাইকগাছার নতুন বাজারে ফ্রি চক্ষু মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নড়াইলে ইসলামি চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন নড়াইলে ইসলামি চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন
দেশে ৯১ শতাংশ মানুষ মানসিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত দেশে ৯১ শতাংশ মানুষ মানসিক স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত
ডেঙ্গু মোকাবেলায় কিশোর-কিশোরীদের ভূমিকা শীর্ষক বেতার সংলাপ অনুষ্ঠিত ডেঙ্গু মোকাবেলায় কিশোর-কিশোরীদের ভূমিকা শীর্ষক বেতার সংলাপ অনুষ্ঠিত
নড়াইলে আতিয়ার রহমান পরিষদের উদ্যোগে বিনামূল্যে ১৫০ জনকে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ প্রদান নড়াইলে আতিয়ার রহমান পরিষদের উদ্যোগে বিনামূল্যে ১৫০ জনকে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ প্রদান
নড়াইলে ‘এইচপিভি টিকাদান’ আজ থেকে শুরু পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির ছাত্রীরা পাবে এ টিকা নড়াইলে ‘এইচপিভি টিকাদান’ আজ থেকে শুরু পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির ছাত্রীরা পাবে এ টিকা
পাইকগাছায় জরায়ু ক্যানসার প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন পাইকগাছায় জরায়ু ক্যানসার প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন
খুলনায় এক লাখ চার হাজার ৭১ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা দেয়া হবে খুলনায় এক লাখ চার হাজার ৭১ কিশোরীকে এইচপিভি টিকা দেয়া হবে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)