শিরোনাম:
পাইকগাছা, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১

SW News24
মঙ্গলবার ● ১০ অক্টোবর ২০২৩
প্রথম পাতা » সংস্কৃতি ও বিনোদন » নানা আয়োজনে এস এম সুলতানের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
প্রথম পাতা » সংস্কৃতি ও বিনোদন » নানা আয়োজনে এস এম সুলতানের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
১৩০ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ১০ অক্টোবর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

নানা আয়োজনে এস এম সুলতানের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত



ফরহাদ খান, নড়াইল ; ---নড়াইলে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, এস এম সুলতান ফাউন্ডেশন ও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) সকালে কোরআন খতম, শিল্পীর সমাধিস্থলে পুস্পস্তবক অর্পণ, দোয়া মাহফিল, ১১জন চিত্রশিল্পীর অংশগ্রহণে আর্টক্যাম্প, সুলতান স্মরণে শিশুদের লেখা চিঠি উৎসব প্রদর্শনী, পাপেট শো, আলোচনা সভা, চলচিত্র আদম সুরত প্রদর্শনী ও পালাগানের আয়োজন করা হয়।


অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী, শিল্পকলা একাডেমির চারুকলা বিভাগের পরিচালক সৈয়দা মাহবুবা করিম, উপ-পরিচালক খন্দকার রেজাউল হাশেম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগ নড়াইলের উপ-পরিচালক জুলিয়া সুকায়না, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শ্বাশতী শীল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শারমিন আক্তার, চিত্রশিল্পী বলদেব অধিকারী, এস এম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালার কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি, সহকারী কিউরেটর মেহেদী হাসান রানা, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট জেলা সভাপতি মলয় কুমার কুন্ডু, নড়াইল প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট আলমগীর সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক মীর্জা নজরুল ইসলাম, চিত্রশিল্পী নয়ন বৈদ্যসহ অনেকে।

বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে অসুস্থ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। জন্মভূমি নড়াইলের কুড়িগ্রামে তাকে শায়িত করা হয়।  

১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট নড়াইলের মাছিমদিয়ায় বাবা মেছের আলী ও মা মাজু বিবির ঘরে জন্মগ্রহণ করেন এসএম সুলতান।
চিত্রশিল্পের মূল্যায়ন হিসেবে ১৯৮২ সালে ‘একুশে পদক’, ১৯৮৪ সালে ‘রেসিডেন্ট আর্টিস্ট’ ১৯৮৬ সালে ‘বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ সম্মাননা’ এবং ১৯৯৩ সালে ‘স্বাধীনতা পদক’ পেয়েছেন। এছাড়াও ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’, নিউইয়র্কের বায়োগ্রাফিক্যাল সেন্টার থেকে ‘ম্যান অব অ্যাচিভমেন্ট’ এবং এশিয়া উইক পত্রিকা থেকে ‘ম্যান অব এশিয়া’ পুরস্কার লাভ করেন।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)