শিরোনাম:
পাইকগাছা, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

SW News24
সোমবার ● ২৯ মে ২০২৩
প্রথম পাতা » আঞ্চলিক » পাইকগাছায় ৫দিন ব্যাপী অ্যাডভান্সট টেকনিক্যাল ট্রেনিং ফর ইমপ্রুভড ক্লাস্টার গ্রুপ মেম্বারস -এর উদ্বোধন
প্রথম পাতা » আঞ্চলিক » পাইকগাছায় ৫দিন ব্যাপী অ্যাডভান্সট টেকনিক্যাল ট্রেনিং ফর ইমপ্রুভড ক্লাস্টার গ্রুপ মেম্বারস -এর উদ্বোধন
১৪৯ বার পঠিত
সোমবার ● ২৯ মে ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পাইকগাছায় ৫দিন ব্যাপী অ্যাডভান্সট টেকনিক্যাল ট্রেনিং ফর ইমপ্রুভড ক্লাস্টার গ্রুপ মেম্বারস -এর উদ্বোধন

সাসটেইনেবল কোস্টাল এ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্ট-এর আওতায় ৫দিন ব্যাপী অ্যাডভান্সট টেকনিক্যাল ট্রেনিং ফর ইমপ্রুভড ক্লাস্টার গ্রুপ মেম্বারস ---এর উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে বিআরডিবি ট্রেনিং সেন্টারে উপজেলা মৎস্য দপ্তরের আয়োজনে ৫দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আনোয়ার ইকবাল মন্টু। সভাপতিত্ব করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মমতাজ বেগম। প্রশিক্ষক ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ টিপু সুলতান। এসময়ে উপজেলার প্রতাকাটীর ২৫ জন চিংড়ি ক্লাস্টার চাষী প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করেন। উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আনোয়ার ইকবাল মন্ট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মমতাজ বেগম বলেন, এঅঞ্চলে ক্লাস্টার পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষের ক্ষেত্রে পরিবর্তনের ব্যাপক ও সম্ভাবনা রয়েছে। এই সেক্টরকে টিকিয়ে রাখতে হলে চিংড়ির উৎপাদন বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। বিগত এক দশক ধরে কাঁচামাল সংকটে খুলনা অঞ্চলে ৭৪টির মধ্যে ৩০ থেকে ৩৫ মৎস্য প্রক্রিয়াকরণ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। বাকীগুলোর মধ্যে ১৫-২০টি ভালোভাবে চলছে। বিগত ২০১০-১১ অর্থ বছরে হিমায়িত চিংড়ি রপ্তানি হয়েছিল ৫৪ হাজার ৮শ ৯১ মে.টন, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে কমে দাঁড়িয়েছে ৩৩হাজার ৩শ৩৬ মে.টন। এই সংকটময় অবস্থা কাটিয়ে চিংড়ির উৎপাদন বৃদ্ধিতে সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তার অন্যতম ক্লাস্টার পদ্ধতি। পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এই প্রযুক্তির চাষাবাদে হেক্টর প্রতি গড়ে উৎপাদন হয়েছে ১০০০ কেজি। এটি টেঁকসই ও পরিবেশ বান্ধব। সনাতন পদ্ধতির চেয়ে অনেক উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ টিপু সুলতান বলেন, স্থায়ীত্বশীল চাষ ব্যবস্থাপনার প্রচলন, বাজারজাতকরণসহ চিংড়ি রপ্তানির আন্তর্জাতিক বাজারে টিকে থাকতে হলে ক্রেতাদের চাহিদা মোতাবেক নিরাপদ স্বাস্থ্যসম্মত চিংড়ি সরবরাহ, ব্রান্ডিং সৃষ্টি, ই- ট্রেসিবিলিটি, সার্টিফিকেশন ইত্যাদি বাস্তবায়নে ক্লাস্টার ফার্মিং একান্ত প্রয়োজন। এলক্ষ্যে ❝সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্ট❞-এর আওতায় ৩ শতটি ক্লাস্টার গঠন ও বাস্তবায়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এর ফলাফল দেখে অন্য চাষিরাও উৎসাহিত হবে। এটি চিংড়ি সেক্টরে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটাবে। পাইকগাছায় ১৩ টা ক্লাস্টাররের মধ্যে ৭ টা সরকারি অনুদানে বাস্তবায়িত হচ্ছে।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)