শিরোনাম:
পাইকগাছা, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

SW News24
বৃহস্পতিবার ● ১৮ জানুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » আঞ্চলিক » পাইকগাছা আড়ৎদারী সমিতি মার্কেটের জমির সীমানা নির্ধারণে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা
প্রথম পাতা » আঞ্চলিক » পাইকগাছা আড়ৎদারী সমিতি মার্কেটের জমির সীমানা নির্ধারণে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা
১০৮ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ১৮ জানুয়ারী ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পাইকগাছা আড়ৎদারী সমিতি মার্কেটের জমির সীমানা নির্ধারণে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা

খুলনার পাইকগাছা পৌরসভার প্রান কেন্দ্র ৭নল ওয়ার্ডে অবস্থিত মৎস্য আড়ৎদারি সমবায় সমিতি লি: এর মার্কেটের জমির সিমানা নিয়ে বিরোধ চলছে। এ মার্কেটের ব্যবসায়ীরা কমিশন এর মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত ঘের মালিকদের সর্বপ্রকার মাছ বিক্রয় করে । উক্ত মার্কেটের জায়গাটি মৎস্য আড়ৎদারি সমিতির মালিকানাভুক্ত। যাহার দাগ নং- বাতিখালী মৌজার ৩৪১/৩৪২ ও জমির পরিমান ৪৮ শতক। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, কাঁটা মার্কেটের নিজস্ব রেকর্ডিও সম্পত্তি ২০০৫ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দীর্ঘদিন যাবৎ নিজস্ব জায়গায় শান্তিপূর্ণভাবে আড়ৎদারী ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। এছাড়াও শিবসা নদীতে প্রচুর ক্ষরস্রোত থাকায় কাটা মার্কেটের রেকর্ডিও সম্পত্তি নদীর ভিতরে পাকা ঘরসহ বিলিন হয়ে য়ায়। সম্প্রতি নদী ভরাট হলে মৎস্য আড়ৎদারি সমিতি তাদের নিজস্ব রেকর্ডিও সম্পত্তি ভরাট পূর্বক ঘর করার উদ্যোগ নিয়েছেন বলে দাবী আড়তদারি সমিতি কতৃপক্ষের। এদিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরে একটি পক্ষ অভিযোগ দেওয়ায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আল-আমিন উক্ত বিষয়টি এসিল্যান্ড মোঃ আরিফুজ্জামান কে নিরসনের নির্দেশ দেন। তার ধারাবাহিকতায় এসিল্যান্ড আরিফুজামান ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা মোছাঃ লতিফা বেগম, উপজেলা সার্ভেয়ার মোঃ কওছার আহম্মেদ ,চেইন ম্যান মোঃ আরিফ হোসেন ও সহকারী সার্ভেয়ার ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ কে ঘটনা স্থলে জমিটি মাপার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। ভূমি কর্মকর্তা মোছাঃ লতিফা বেগম ও উপজেলা সার্ভেয়ার মোঃ কওছার আহম্মেদ,চেইন ম্যান মোঃ আরিফ হোসেন সহকারী সার্ভেয়ার ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ সহ আড়ৎদারী সমবায় সমিতি লিঃ মার্কেটের সভাপতি সেক্রেটারি ও মালিকগণ উপস্থিত থেকে জমি মেপে  সীমানা নির্ধারণ করে। এবিষয়ে ভূমি কর্মকর্তা মোছাঃ লতিফা বেগম বলেন, ১ বার নয় পরপর ৪ বার জমিটি মাপ দেওয়া হয়েছে। আমরা এসিল্যান্ড অফিসের সার্ভেয়ার ও বাইরের থেকে আমি আরও একজন সার্ভেয়ার এনে জমি মাপামাপি করেছি। সবাই মিলে আমরা মেপে সিদ্ধান্তে পৌঁছালাম মৎস্য আড়ৎদারি সমিতি যে ঘরগুলো করছে,তাদের থেকে আরো ৪০ ফুট দূরে আমাদের নদীর জমি এর মধ্যে আমাদের কোন জমি নাই। এ বিষয়ে আড়তদারি সমিতির সভাপতি মোঃ জাকির হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বারবার বিষয়টা নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হওয়ায়--- উপজেলা সার্ভেয়ার, ভূমি কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্টরা মাপ দিয়ে সিমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে উপজেলা প্রশাসন থেকে পারবর্তী নির্দেশনা পেলে বিষয়টির সমাধান হবে বলে তিনি জানান।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)