শনিবার ● ১ সেপ্টেম্বর ২০১৮
প্রথম পাতা » কৃষি » এ বছর পাটের মূল্য বেশি হওয়ায় চাষীরা খুশি
এ বছর পাটের মূল্য বেশি হওয়ায় চাষীরা খুশি

প্রকাশ ঘোষ বিধান ॥
বিগত কয়েক বছর পাটের আবাদে মূল্য কম থাকায় এ বছর পাটের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় পাট চাষীদের মধ্যে শস্তি ফিরে এসেছে। পাটের আঁশ ছাড়ানো, ধুয়া ও শুকানোর কাজে ব্যস্ত সময় পর করছে পাট চাষীরা। পাটের দাম আশানারুপ হওয়ায় পাট চাষীরা খুশি। স্থানীয় প্রতি মন পাট ১৬শ টাকা থেকে ১৭শ টাকা ও পাটের আড়ৎগুলোতে ১৭ থেকে ১৮শত টাকা দরে পাট বিক্রয় হচ্ছে। এছাড়া রয়েছে পাটকাঠির প্রচুর চাহিদা ও দামেও বেশি। পাটকাটির চাহিদা থাকায় ক্রেতারা আগাম পাট চাষীর পাটকাঠি ক্রয় করছে। আর আঁশ ছাড়ানোর সাথে সাথে ভিজা পাটকাঠি নিয়ে যাচ্ছে। ছোট আটি হিসাবে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। জ্বালানী হিসাবে গৃহবধুদের কাছে পাটকাঠির চাহিদা খুব বেশি। পাটকাঠি দিয়ে সহজে উনুন জ্বালানো যায় ও সহজে রান্না করা যায়। এইজন্য গৃহবধুর চাহিদা প্রচুর রয়েছে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৩০৩ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে। যা গত বছরে ছিল ৬ শত ১৫ হেক্টর। এ বছর তোষা ৩শত হেক্টর ও দেশী ৩ হেক্টর। বিগত বছর গুলোতে পাটের আশানারূপ মূল্য না পাওয়ায় কৃষকরা পাটের আবাদ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ফলে উপজেলায় পাটের আবাদ অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। এ বছর পাটের আশানারূপ মূল্য পাওয়ায় পাট চাষীদের মধ্যে হাসি ফুটে উঠেছে। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ এএইচএম জাহাঙ্গীর আলম জানান, আবহাওয়া অনূকুলে থাকায় পাটের আবাদ ভাল হয়েছে। তাছাড়া এ বছর পাটের ভাল দাম পাওয়ায় কৃষকরা খুশি হয়েছে এবং আগামীতে আরো অধিক জমিতে পাটের চাষ করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।






পাইকগাছায় কৃষকদের মাঝে পুষ্টি বাগান স্থাপনে উপকরণ বিতরণ
লতিকচু চাষে আলোর মুখ দেখছেন রফিকুল
পাইকগাছায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ
মাগুরায় পরিবেশ নিরাপত্তায় পেস্ট কন্ট্রোল বিষয়ক সচেতনামুলক সভা
বহুমুখী ফসল উৎপাদনে পাইকগাছার কৃষি অর্থনীতি বদলে যাচ্ছে
শ্রীপুরে পোনামাছ অবমুক্তকরণ
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বিনামূল্যে মাষকলাই বীজ ও সার পেয়ে কৃষকের মুখে হাঁসি
২০ বছর পর কালিয়ার বিলে আউস ও আমন ধানের ব্যাপক ফলন; কৃষকের মুখে হাসি
পাইকগাছায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঘেরের আইলে সবজি চাষ
পাইকগাছায় পোনা মাছ অবমুক্ত কর্মসূচির উদ্বোধন 