শিরোনাম:
পাইকগাছা, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

SW News24
বৃহস্পতিবার ● ৩০ নভেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » কৃষি » পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে
প্রথম পাতা » কৃষি » পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে
১১৬ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ৩০ নভেম্বর ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে

--- ঘূর্ণিঝড় ও নানা  প্রতিকুলতা কাটিয়ে পাইকগাছায় হলুদের আবাদ ভালো হয়েছে। হলুদ ক্ষেতে সার কীটনাশক ছিটানোসহ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা।

 উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৩০ হেক্টর জমিতে হলুদের আবাদ হচ্ছে। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টি ইউনিয়ন গদাইপুর, হরিঢালী, কপিলমুনি ও রাড়ুলীতে হলুদ চাষের উপযুক্ত জমি রয়েছে। এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জমিতে হলুদ আবাদ করা হয়েছে।উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জায়গায় হলুদ চাষ ভাল হয়। বৈশাখ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত হলুদের বীজ বপন করা হয়। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসাবে ওলকচু ও আলুর বীজ রোপন করা যায়। উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর, মেলেকপুরাইকাটী, তোকিয়া, গোপালপুর, মঠবাটী ও গদাইপুর, কপিলমুনি ইউনিয়নের সলুয়া গ্রামে হলুদের আবাদ হয়েছে। হলুদ চাষ করার জন্য জমি উত্তমরূপে চাষ করতে হয়। এরপর মই দিয়ে মাটি সমান করে দুই পাশের মাটি উঁচু করে হয়। এই উঁচু মাটির মধ্যে হলুদের বীজ রোপন করা হয়। উঁচু মাটির পাশে হালকা নালামত তৈরী হয়। বৃষ্টি হলে ওই নালা দিয়ে পানি বের হয়ে যায়। এতে হলুদের বীজ নষ্ট হয় না। হিতামপুর গ্রামের হলুদ চাষী সবুর হোসেন জানান, প্রতিবছর হলুদ চাষ করেন। এ বছরও প্রায় দুই বিঘা জমিতে হলুদের বীজ রোপন করেছেন।   তবে ঘূর্ণিঝড় ও নানা  প্রতিকুলতা কাটিয়ে পরিচর্যার পরে হলুদের আবাদ ভালো হবে বলে তিনি জানান।


 এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ অসিম কুমার দাশ জানান, হলুদ একটি লাভ জনক ফসল। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসাবে ওলকচু ও আলুর বীজ রোপন করে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। হলুদ চাষীদের কৃষি অফিস থেকে বিভিন্ন ধরণের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।এখন আবহাওয়া অনুকূলে থাকায়  হলুদের আবাদ ভাল হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)